Menu |||

ঠাণ্ডা থাকতে গিয়ে বাড়ছে পৃথিবীর তাপমাত্রা

জলবায়ু গবেষকরা বলছেন, ২০০১ সাল থেকে পরবর্তী সতের বছরের মধ্যে ২০১৬ ছিল সবচেয়ে উষ্ণতম সময় আর এতে প্রমাণ হয় যে পৃথিবী ক্রমশই আরো উষ্ণ উঠছে।

এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম বেশিরভাগক্ষেত্রেই দালানের ছাদে থাকে এতে কোনও আশ্চর্যের বিষয় নেই।

তবে এতে বিদ্যুতের যে চাহিদা রয়েছে ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি বা আইইএ বলছে যা ২০৫০ সাল নাগাদ তিনগুণে পৌঁছুবে।

মানে এই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাপানে মিলিতভাবে যে পরিমাণ বিদ্যুতের ব্যবহার হয় ২০৫০ সালে গিয়ে কেবল এয়ার কন্ডিশনিং-এর কাজেই সেই পরিমাণ বিদ্যুতের দরকার হবে।

সংগত কারণেই বিজ্ঞানীরা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের জন্যে আরো কার্যকর পন্থা খুঁজে বের করতে কাজ করে যাচ্ছেন।

 

এই যেমন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকরা ‘ন্যানো-ফোটোনিকস’ নামের একটি উপাদান দিয়ে নতুন এক ধরনের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন।

এই উপাদানটি খুব পাতলা এবং তীব্র প্রতিফলনশীল। যা কিনা সরাসরি সূর্যের আলোতেও তাপ বিকিরণ করতে পারে।

পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, এই উপাদানের তৈরি প্যানেলের নিচ দিয়ে কোনও পাইপের মাধ্যমে যদি ঠাণ্ডা পানি প্রবাহিত করা যায়, তবে সেই পানির তাপমাত্রা বাইরের প্রকৃতির তুলনায় অন্তত কয়েক ডিগ্রী পর্যন্ত শীতল থাকে।

আর এটি কোনও ধরনের বিদ্যুতের ব্যবহার ছাড়াই সম্ভব।

এখন এই ‘স্কাইকুল সিস্টেম’টিকে বাণিজ্যিকভাবে প্রসারের কথা ভাবছেন গবেষকরা।

ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ফ্লোরিডার সৌর শক্তি কেন্দ্রের ড্যানি পার্কার এই পদ্ধতি সম্পর্কে বলেন যে, “ভবিষ্যতের শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এটি বর্তমানের তুলনায় অন্তত দ্বিগুণ সুবিধা দেবে।”

মি. পার্কার এবং তার সহযোগীরা মিলে এয়ার কন্ডিশনিং এবং হিটিং সিস্টেম নিয়ে গবেষণা করছেন বেশ কিছুদিন।

ফ্যানের বাতাসে বাড়ছে বিদ্যুতের ব্যবহার২০১৬ সালের দিকে তারা তাদের গবেষণায় দেখতে পান যে, পানির বাষ্পীভবনের ফলে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি যদি প্রচলিত এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের সাথে যুক্ত করা যায় তবে বাতাসকে আরো বেশী শীতল রাখতে সাহায্য করে।

এর মানে হল প্রচলিত শীতাতপ পদ্ধতি বাইরে থেকে আসা বাতাসকে ঠাণ্ডা করার ক্ষেত্রে খুব বেশী কার্যকর হয়না।

তারা হিসেব করে দেখেছে যে, নতুন পদ্ধতি ব্যবহার করলে ইউরোপের আবহাওয়ায় শীতাতপ পদ্ধতি অনেকক্ষেত্রে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ বেশী কার্যকর হবে।

প্রযুক্তি বিশ্বের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান স্যামসাং উদ্ভাবন করেছে ‘বায়ু-মুক্ত’ পদ্ধতি। যা কিনা খুব ধীরে ধীরে ঠাণ্ডা বাতাস একটি কক্ষে ঢুকিয়ে দেবে যতক্ষণ না কাঙ্ক্ষিত তাপমাত্রায় পৌছায়।

এতে করে ভীষণ বেগে চলা পাখার সাহায্য ছাড়াই কাজ হয়। আর এটি প্রচলিত এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের চাইতে অন্তত ৩২ শতাংশ বেশি কার্যকর বলেই প্রতিষ্ঠানটির দাবি।

এ মুহূর্তে বাজারে উন্নত প্রযুক্তির অনেক কার্যকর শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রই রয়েছে যেগুলো ইনভার্টারস নামে একধরনের সহজ একটি যন্ত্র দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে।

যা বাতাসের স্বাভাবিক তাপমাত্রা অনুধাবন করতে পারে সেন্সরের মাধ্যমে এবং সে অনুযায়ী তা নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি ক্রমাগত কিন্তু খুব অল্প বিদ্যুৎ খরচে চলতে থাকে।

শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

তবে বেশিরভাগ মানুষই এই ইনভার্টারস ডিভাইস সমৃদ্ধ এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম কিনতে আগ্রহী নন, এমনটাই মনে করেন ড্যানি পার্কার।

যেমন এই ধরনের প্রযুক্তি চীনে খুব বেশী বিক্রি হবে না, বলছেন লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজের এনার্জি বিশেষজ্ঞ লেইন স্টাফল।

কেননা মি. স্টাফলের মতে চীনে বিদ্যুতের দাম কম। সুতরাং বেশী দাম দিয়ে সেখানে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী শীতলীকরণ যন্ত্র তেমন বাজার পাবে না।

‘স্মার্ট এসি কন্ট্রোল’ নামে অ্যাপ ভিত্তিক একটি প্রযুক্তি এনেছে টাডো নামের একটি কোম্পানি।

যেটি ঘরে কোনও মানুষ না থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শীতাতপ যন্ত্রকে বন্ধ করে দেয়। যা শতকরা ৪০ ভাগ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সহায়ক বলে প্রতিষ্ঠানটির দাবি।

ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি বা আইইএ-এর ব্রেইন মাদারওয়ে বলছেন যে, এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের চাহিদা বাড়ছে কেবল গরম বাড়ছে বলে নয়।

মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ার কারণেও এটি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভারত, চীন এবং ইন্দোনেশিয়া তার প্রমাণ।

ভারতের একটি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে যে, অতিরিক্ত এয়ার কন্ডিশনারের ব্যবহারের ফলে দেশটির উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে বিদ্যুতের চাহিদাও বাড়িয়ে দিয়েছে।

নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন আর সেই সাথে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার ব্যবহার হ্রাস করেই উষ্ণায়নের হার কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

 

সূত্র, বিবিসি

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



» কুয়েতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কমিউনিটির নেতৃবৃন্দরা

» ভেঙে ফেলা হবে ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম সড়ক!

» জামায়াত ‘বাধ্য হয়ে’ পাকিস্তানের পক্ষে ছিল: শফিকুর

» এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা, বসলেন ইউনূসের পাশের চেয়ারে

» আজকের দিনটি গোটা জাতির জন্য আনন্দের: ফখরুল

» তারেক মনোয়ার একজন স্পষ্ট মিথ্যাবাদী

» কুয়েতে নতুন আইনে অবৈধ প্রবাসীদের কঠোর শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে

» সোশ্যাল প্লাটফর্মে লন্ডনী মেয়েদের বেলেল্লাপনা,চাম্পাবাত সবার শীর্ষে

» ফারুকীর পদত্যাগের বিষয়টি সঠিক নয়

» পাকিস্তান থেকে সেই আলোচিত জাহাজে যা যা এল

Agrodristi Media Group

Advertising,Publishing & Distribution Co.

Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed
Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka)
Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka)
Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)

Head Office

UN Commercial Complex. 1st Floor
Office No.13, Hawally. KUWAIT
Phone. 00965 65535272
Email. agrodristi@gmail.com / agrodristitv@gmail.com

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com
,

ঠাণ্ডা থাকতে গিয়ে বাড়ছে পৃথিবীর তাপমাত্রা

জলবায়ু গবেষকরা বলছেন, ২০০১ সাল থেকে পরবর্তী সতের বছরের মধ্যে ২০১৬ ছিল সবচেয়ে উষ্ণতম সময় আর এতে প্রমাণ হয় যে পৃথিবী ক্রমশই আরো উষ্ণ উঠছে।

এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম বেশিরভাগক্ষেত্রেই দালানের ছাদে থাকে এতে কোনও আশ্চর্যের বিষয় নেই।

তবে এতে বিদ্যুতের যে চাহিদা রয়েছে ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি বা আইইএ বলছে যা ২০৫০ সাল নাগাদ তিনগুণে পৌঁছুবে।

মানে এই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাপানে মিলিতভাবে যে পরিমাণ বিদ্যুতের ব্যবহার হয় ২০৫০ সালে গিয়ে কেবল এয়ার কন্ডিশনিং-এর কাজেই সেই পরিমাণ বিদ্যুতের দরকার হবে।

সংগত কারণেই বিজ্ঞানীরা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের জন্যে আরো কার্যকর পন্থা খুঁজে বের করতে কাজ করে যাচ্ছেন।

 

এই যেমন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকরা ‘ন্যানো-ফোটোনিকস’ নামের একটি উপাদান দিয়ে নতুন এক ধরনের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন।

এই উপাদানটি খুব পাতলা এবং তীব্র প্রতিফলনশীল। যা কিনা সরাসরি সূর্যের আলোতেও তাপ বিকিরণ করতে পারে।

পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে, এই উপাদানের তৈরি প্যানেলের নিচ দিয়ে কোনও পাইপের মাধ্যমে যদি ঠাণ্ডা পানি প্রবাহিত করা যায়, তবে সেই পানির তাপমাত্রা বাইরের প্রকৃতির তুলনায় অন্তত কয়েক ডিগ্রী পর্যন্ত শীতল থাকে।

আর এটি কোনও ধরনের বিদ্যুতের ব্যবহার ছাড়াই সম্ভব।

এখন এই ‘স্কাইকুল সিস্টেম’টিকে বাণিজ্যিকভাবে প্রসারের কথা ভাবছেন গবেষকরা।

ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ফ্লোরিডার সৌর শক্তি কেন্দ্রের ড্যানি পার্কার এই পদ্ধতি সম্পর্কে বলেন যে, “ভবিষ্যতের শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এটি বর্তমানের তুলনায় অন্তত দ্বিগুণ সুবিধা দেবে।”

মি. পার্কার এবং তার সহযোগীরা মিলে এয়ার কন্ডিশনিং এবং হিটিং সিস্টেম নিয়ে গবেষণা করছেন বেশ কিছুদিন।

ফ্যানের বাতাসে বাড়ছে বিদ্যুতের ব্যবহার২০১৬ সালের দিকে তারা তাদের গবেষণায় দেখতে পান যে, পানির বাষ্পীভবনের ফলে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি যদি প্রচলিত এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের সাথে যুক্ত করা যায় তবে বাতাসকে আরো বেশী শীতল রাখতে সাহায্য করে।

এর মানে হল প্রচলিত শীতাতপ পদ্ধতি বাইরে থেকে আসা বাতাসকে ঠাণ্ডা করার ক্ষেত্রে খুব বেশী কার্যকর হয়না।

তারা হিসেব করে দেখেছে যে, নতুন পদ্ধতি ব্যবহার করলে ইউরোপের আবহাওয়ায় শীতাতপ পদ্ধতি অনেকক্ষেত্রে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ বেশী কার্যকর হবে।

প্রযুক্তি বিশ্বের অন্যতম বড় প্রতিষ্ঠান স্যামসাং উদ্ভাবন করেছে ‘বায়ু-মুক্ত’ পদ্ধতি। যা কিনা খুব ধীরে ধীরে ঠাণ্ডা বাতাস একটি কক্ষে ঢুকিয়ে দেবে যতক্ষণ না কাঙ্ক্ষিত তাপমাত্রায় পৌছায়।

এতে করে ভীষণ বেগে চলা পাখার সাহায্য ছাড়াই কাজ হয়। আর এটি প্রচলিত এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের চাইতে অন্তত ৩২ শতাংশ বেশি কার্যকর বলেই প্রতিষ্ঠানটির দাবি।

এ মুহূর্তে বাজারে উন্নত প্রযুক্তির অনেক কার্যকর শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রই রয়েছে যেগুলো ইনভার্টারস নামে একধরনের সহজ একটি যন্ত্র দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে।

যা বাতাসের স্বাভাবিক তাপমাত্রা অনুধাবন করতে পারে সেন্সরের মাধ্যমে এবং সে অনুযায়ী তা নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি ক্রমাগত কিন্তু খুব অল্প বিদ্যুৎ খরচে চলতে থাকে।

শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

তবে বেশিরভাগ মানুষই এই ইনভার্টারস ডিভাইস সমৃদ্ধ এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম কিনতে আগ্রহী নন, এমনটাই মনে করেন ড্যানি পার্কার।

যেমন এই ধরনের প্রযুক্তি চীনে খুব বেশী বিক্রি হবে না, বলছেন লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজের এনার্জি বিশেষজ্ঞ লেইন স্টাফল।

কেননা মি. স্টাফলের মতে চীনে বিদ্যুতের দাম কম। সুতরাং বেশী দাম দিয়ে সেখানে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী শীতলীকরণ যন্ত্র তেমন বাজার পাবে না।

‘স্মার্ট এসি কন্ট্রোল’ নামে অ্যাপ ভিত্তিক একটি প্রযুক্তি এনেছে টাডো নামের একটি কোম্পানি।

যেটি ঘরে কোনও মানুষ না থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শীতাতপ যন্ত্রকে বন্ধ করে দেয়। যা শতকরা ৪০ ভাগ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সহায়ক বলে প্রতিষ্ঠানটির দাবি।

ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি বা আইইএ-এর ব্রেইন মাদারওয়ে বলছেন যে, এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের চাহিদা বাড়ছে কেবল গরম বাড়ছে বলে নয়।

মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ার কারণেও এটি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভারত, চীন এবং ইন্দোনেশিয়া তার প্রমাণ।

ভারতের একটি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে যে, অতিরিক্ত এয়ার কন্ডিশনারের ব্যবহারের ফলে দেশটির উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে বিদ্যুতের চাহিদাও বাড়িয়ে দিয়েছে।

নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন আর সেই সাথে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার ব্যবহার হ্রাস করেই উষ্ণায়নের হার কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

 

সূত্র, বিবিসি

Facebook Comments Box


এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



Exchange Rate

Exchange Rate EUR: Tue, 3 Dec.

সর্বশেষ খবর



Agrodristi Media Group

Advertising,Publishing & Distribution Co.

Editor in chief & Agrodristi Media Group’s Director. AH Jubed
Legal adviser. Advocate Musharrof Hussain Setu (Supreme Court,Dhaka)
Editor in chief Health Affairs Dr. Farhana Mobin (Square Hospital, Dhaka)
Social Welfare Editor: Rukshana Islam (Runa)

Head Office

UN Commercial Complex. 1st Floor
Office No.13, Hawally. KUWAIT
Phone. 00965 65535272
Email. agrodristi@gmail.com / agrodristitv@gmail.com

Bangladesh Office

Director. Rumi Begum
Adviser. Advocate Koyes Ahmed
Desk Editor (Dhaka) Saiyedul Islam
44, Probal Housing (4th floor), Ring Road, Mohammadpur,
Dhaka-1207. Bangladesh
Contact: +8801733966556 /+8801316861577

Email Address

agrodristi@gmail.com, agrodristitv@gmail.com

Licence No.

MC- 00158/07      MC- 00032/13

Design & Devaloped BY Popular-IT.Com
error: দুঃখিত! অনুলিপি অনুমোদিত নয়।